শীতের আগমনী বার্তা চলে এসেছে। এই গরম-ঠান্ডা অবহাওয়ায় সর্দি-কাশি ও জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। সেই সাথে শুরু হয়েছে ত্বকের নানাবিধ সমস্যা। তাই এখন থেকেই শুরু হোক বাড়তি যত্ন।
শীতে মধুর ব্যবহার
সর্বগুন সম্পন্ন এই মধুর গুনের কথা বলে শেষ করা যাবে না। স্বাস্থ্য সুরক্ষা, চিকিৎসা, সৌন্দর্য চর্চা- কোথায় নেই মধুর ব্যবহার?
এই গরম-ঠান্ডা অবহাওয়ায় সর্দি-কাশি ও জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। প্রতিদিন সকালে ১ গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ১ চামচ মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন।
আদা কুচি করে বা আদা চায়ের সঙ্গে মধু মিশিয়েও খেতে পারেন। সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লেবুর রসও তুলসী পাতার রস মিশিয়ে নিতে পারেন।
খুসখুসে কাশির সমস্যাতে, এক চামচ আদার রসের সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেয়ে নিন।
শীতকালে ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে নিয়মিত ১ টেবিল-চামচ পরিমাণ মধু পরিষ্কার ও শুষ্ক ত্বকে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট পরে কুসুমগরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেললে ত্বক হবে কোমল ও মসৃণ।
শীতে ঠোঁট ফাটা রোধ করতে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মধুর সাথে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগান।
প্রতিদিন সকালে ১ চামচ মধু সারাদিনের জন্য দেহের পেশীর ক্লান্তি দূর করতে সহায়তা করে ও আপনাকে রাখে এনার্জিতে ভরপুর।
মধুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, আয়োডিন, জিংক ও কপার সহ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান যা আমাদের দেহের বাহ্যিক এবং অভ্যন্তরীণ অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সুরক্ষায় কাজ করে।
খাঁটি মধু কিনতে ভিজিট করুন: goo.gl/QS2ITX